রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ককটেল বিস্ফোরন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থী সেজে আসা এক যুবকের ব্যাগে থাকা হাতবোমা বিস্ফোরিত হয়ে পরীক্ষার্থী ও পুলিশসহ চারজন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে এই ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর তারিকুল হাসান মিলন জানান, ‘বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর ফটকে এ ঘটনা ঘটে।’ জানা যায়, বেলা ১১টার পরীক্ষা শুরুর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার সময় পরীক্ষার্থীদের তল্লাশি করছিলেন পুলিশ ও নিরাপত্তারক্ষীরা। এ সময় এক যুবকের ব্যাগ খোলার পরপরই বোমা বিস্ফোরিত হয়। বিস্ফোরণের পর ওই যুবক দ্রুত সরে পড়ে। পাশেই থাকা চারজনের গায়ে লাগে বোমার স্প্লিন্টার। আহতরা হলেন, গোয়েন্দা পুলিশের সদস্য মজিবুর রহমান, বিনোদপুর গেটের নিরাপত্তাকর্মী নজরুল ও গাইবান্ধা থেকে রাবিতে ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা জুই ও রেশমি। আহতদের মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া বাকি তিনজন বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টারে চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
এ ঘটনার পর ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি শান্ত করে টহল পুলিশ। প্রক্টর তারিকুল বলেন, ‘ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার জন্যই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তবে আমরা সময়মতোই পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছি।’ মতিহার থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, ‘নাশকতা সৃষ্টির জন্য ককটেল নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশের সময় তা বিস্ফোরণ হয়ে চারজন আহত হয়। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি।’ তবে পুলিশ এরই মধ্যে অভিযান শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের এ ইউনিটের বেজোড় রোল নম্বরের পরীক্ষা শুরু হয় সকাল ৯টা থেকে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেট দিয়ে একজন ব্যাগ হাতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে চায়। গেটের নিরাপত্তাকর্মী নজরুল তাকে আটকিয়ে ব্যাগ তল্লাশি করতে গেলে ব্যাগটি রেখে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি। এ সময় ব্যাগে রাখা ককটেল বিস্ফোরিত হয়ে চারজন আহত হয়।
এ ঘটনার পর ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি শান্ত করে টহল পুলিশ। প্রক্টর তারিকুল বলেন, ‘ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার জন্যই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তবে আমরা সময়মতোই পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছি।’ মতিহার থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, ‘নাশকতা সৃষ্টির জন্য ককটেল নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশের সময় তা বিস্ফোরণ হয়ে চারজন আহত হয়। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি।’ তবে পুলিশ এরই মধ্যে অভিযান শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের এ ইউনিটের বেজোড় রোল নম্বরের পরীক্ষা শুরু হয় সকাল ৯টা থেকে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনোদপুর গেট দিয়ে একজন ব্যাগ হাতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে চায়। গেটের নিরাপত্তাকর্মী নজরুল তাকে আটকিয়ে ব্যাগ তল্লাশি করতে গেলে ব্যাগটি রেখে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তি। এ সময় ব্যাগে রাখা ককটেল বিস্ফোরিত হয়ে চারজন আহত হয়।