ডিমের পুষ্টিগুণ নিয়ে দশ টিপস দেয়া হল
ডিমের পুষ্টিগুণ অনেকেই জানেন। তবে ডিম খাওয়ার কিছু কায়দা-কানুন জানা আবশ্যক। নইলে ডিমের গুণের পুরোটা আপনি পাবেন না।
১. ডিম কড়া সিদ্ধ খাবার চাইতে আধা সিদ্ধ বা পানি পোঁচ খাওয়ান বাচ্চাদের। এতে পুষ্টি বেশি পাওয়া যাবে। তবে জীবাণুযুক্ত ডিমের ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি।
২. অনেক সময়েই ডিমের খোসা ছিলতে গেলে ভেঙ্গে যায় ডিম, খোসার সাথে সাদাঅংশটাও উঠে আসে। এই সমস্যা থেকে বাঁচতে এক চামচ বেকিং সোডা দিয়ে দেবেন ডিমসিদ্ধ করার পানিতে।
৩. ডিমের সরু অংশটা উপরের দিক করে ডিম রাখুন কেসের মাঝে। ডিম ভালো থাকবে অনেকদিন।
৪.অমলেট করার সময় সামান্য একটু দুধ মিশিয়ে দিতে পারেন। অমলেট নরম আর ফুলকো হবে।
৫. রুক্ষ চুলের জন্য ডিম অসাধারণ এক প্রোটিন প্যাক। কেবল ফেটিয়ে নিয়ে চুলে মাখুন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৬. ডিমের সমস্ত ক্যালরির বেশিরভাগ থাকে তার কুসুমে। একটা ডিমের সাদা অংশে মাত্র ৫০ ক্যালোরি।
৭. চুনের পানিতে ডিম চুবিয়ে রাখলে ডিম দুই সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকে। ফ্রিজে রাখলে থাকে আরও বেশিদিন।
৮. ডিম পোঁচ করার সময় তেলের মাঝে আগে একটু লবণ দিন, তারপর ডিম। তাহলে আর প্যানে লেগে যাবে না।
৯. সিদ্ধ ডিম তেলে ভাজার সময় কাঁটা চামচ দিয়ে কেঁচে নিন। নাহলে ফুটে উঠে বিরাট দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
১০. আগুনে পুড়ে গেলে সাথে সাথে ডিমের সাদা অংশ লাগিয়ে দিন। আরাম তো মিলবেই এবং পোড়ার ক্ষত দ্রুত সেরেও যাবে।