কম ঘুমে মস্তিষ্ক কোষের মৃত্যু
মানুষের শরীর পরিশ্রম আর বিশ্রামের সুস্পষ্ট এক চক্রে বাঁধা। এর কোনোটির ঘাটতি বা বাড়তি হলেই বিপত্তি। বেশি পরিশ্রমে শরীর যেমন ভেঙে যেতে পারে, তেমনি বেশি বিশ্রাম বা ঘুমের জন্যও দেখা দিতে পারে নানা সংকট। আর বিপরীত ঘটলেও অর্থাৎ পরিশ্রম বা ঘুম কম হলেও দেখা দিতে পারে নতুন ধরনের সমস্যা। মার্কিন গবেষকরা সম্প্রতি জানিয়েছেন, ঘুম কম হলে যতটা সংকট হবে বলে তাঁরা মনে করতেন বাস্তব পরিস্থিতি তার চেয়েও ভয়াবহ। তাঁদের দাবি, ঘুম কম হলে মস্তিষ্কের কোষ স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
গবেষণাগারে ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের ঘাটতির কারণে ইঁদুরের অন্তত ২৫ শতাংশ মস্তিষ্কের কোষ মরে গেছে। এই গবেষণা নিয়ে সম্প্রতি দ্য জার্নাল অব নিউরোসায়েন্সে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। মার্কিন বিজ্ঞানীদের মতে, মানুষের ক্ষেত্রে বিষয়টি একইভাবে প্রযোজ্য হলে সময়মতো না ঘুমানোর ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা বৃথা প্রমাণিত হবে। তবে তাঁরা আশা করছেন, ভবিষ্যতে হয়তো এমন ওষুধ তৈরি হবে, যা দিয়ে কম ঘুমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলোকে কাটানো যাবে।
ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ার স্কুল অব মেডিসিনের একটি দল এই গবেষণা চালায়। আধুনিক জীবনের রাতের পালায় কাজ করা বা দীর্ঘ সময় অফিসে থাকার জন্য ঘুমের সময় কমে যায়। গবেষণাগারে তাঁরা ইঁদুরকে জাগিয়ে রেখে এর থেকে উদ্ভূত সমস্যা পর্যবেক্ষণ করেন। কয়েক দিন টানা এভাবে জাগিয়ে রাখার পর দেখা যায়, ইঁদুরের মস্তিষ্কের একটি অংশের ২৫ শতাংশ কোষ মরে গেছে। তবে এই বিষয়টি নিয়ে আরো গবেষণার প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা।
সেন্টার ফর স্লিপ অ্যান্ড সারকাডিয়ান নিউরোবায়োলজির অধ্যাপক সিগরিড ভিসেই বলেন, ‘ঘুমের ঘাটতি অপূরণীয় ক্ষতি করতে পারে। এর প্রমাণ এখন আমাদের হাতেই।’
গবেষণাগারে ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের ঘাটতির কারণে ইঁদুরের অন্তত ২৫ শতাংশ মস্তিষ্কের কোষ মরে গেছে। এই গবেষণা নিয়ে সম্প্রতি দ্য জার্নাল অব নিউরোসায়েন্সে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। মার্কিন বিজ্ঞানীদের মতে, মানুষের ক্ষেত্রে বিষয়টি একইভাবে প্রযোজ্য হলে সময়মতো না ঘুমানোর ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা বৃথা প্রমাণিত হবে। তবে তাঁরা আশা করছেন, ভবিষ্যতে হয়তো এমন ওষুধ তৈরি হবে, যা দিয়ে কম ঘুমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলোকে কাটানো যাবে।
ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভানিয়ার স্কুল অব মেডিসিনের একটি দল এই গবেষণা চালায়। আধুনিক জীবনের রাতের পালায় কাজ করা বা দীর্ঘ সময় অফিসে থাকার জন্য ঘুমের সময় কমে যায়। গবেষণাগারে তাঁরা ইঁদুরকে জাগিয়ে রেখে এর থেকে উদ্ভূত সমস্যা পর্যবেক্ষণ করেন। কয়েক দিন টানা এভাবে জাগিয়ে রাখার পর দেখা যায়, ইঁদুরের মস্তিষ্কের একটি অংশের ২৫ শতাংশ কোষ মরে গেছে। তবে এই বিষয়টি নিয়ে আরো গবেষণার প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা।
সেন্টার ফর স্লিপ অ্যান্ড সারকাডিয়ান নিউরোবায়োলজির অধ্যাপক সিগরিড ভিসেই বলেন, ‘ঘুমের ঘাটতি অপূরণীয় ক্ষতি করতে পারে। এর প্রমাণ এখন আমাদের হাতেই।’