সফলতার জন্য ২০টি টিপস
পেশাগত জীবনে সফলতার জন্য বিশেষজ্ঞরা নিচের ২০টি বাক্য সব সময় মাথায় রাখতে বলেছেন। কাজেই পরামর্শ জানতে ২০টি বাক্য মুখস্থ করে ফেলুন।
১. দিনের পর দিন একটু একটু করে আগের চেয়ে বেখি দয়ালু এবং জ্ঞানী হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যান।
২. আপনি এবং আপনার পরিবারকে আগের চেয়ে একটু বেশি অর্থ সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং গড়ে তুলতে উৎসাহীত করুন।
৩. ভুলবোঝাবুঝি থেকে রেহাই পেতে মাঝে মধ্যে মহান হওয়ার চেয়ে সব সময়ের জন্য ভালো মন-মানসিকতা নিয়ে চলার চেষ্টা করুন।
৪. প্রচুর পড়ুন। কোনো কিছুই খুব দ্রুত আপনাকে জ্ঞানী করে তোলে না।
৫. যোগাযোগমাধ্যমে বিশ্ব যতো এগিয়ে যাবে, আপনার খ্যাতি ততো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। কেউ না দেখলেও সব সময় সোজা পথে কাজটি করুন।
৬. মনে রাখবেন, আপনি যা করার জন্য অর্থ দেবেন মানুষ তাই করবে। যা করতে বলবেন তা করবে না।
৭. নিজের সম্পর্কে আগের চেয়ে ভালো বোধ করলে যেমন ভালো লাগে, আগের চেয়ে আরেকটু বেশি বিনয়ী হলে তেমনই ভালো লাগবে।
৮. আপনার যেকোনো প্রশ্নের জবাব কারো না কারো জানা রয়েছে। ওই মানুষগুলোকে খুঁজুন।
৯. প্রতিদিনের অসাধ্য চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড়ানো মানেই আপনার অহংবোধ ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ। তবে এতে সামান্য মনযোগ ঢালুন। কারণ অতিরিক্ত সময় ব্যয় করলে তাতে নিজের সামর্থ্য কমে যাবে।
১০. প্রযুক্তি মাঝে মাঝে আপনার কষ্টের কারণ হয়ে উঠবে। অন্য সময় আবার এটি সাহায্য করবে। তবে বর্তমান সময়ে কী ঘটবে সে সম্পর্কে সজাগ থাকুন।
১১. যে জিনিসগুলো আর বেশিদিন কাজে লাগেব না তার প্রতি মায়া ত্যাগ করুন। এতে অন্যের সাহায্য হবে এবং এতে আপনারও ভালো লাগবে।
১২. কাউকে অপছন্দ করে মানে এই নয় যে ওই মানুষটি ভালো নয় বা ভুল পথে চলেন।
১৩. নিজের চিন্তাশীলতার বিষয়ে ধ্যান দিন। কারণ আপনার চিন্তাই শব্দ হয়ে বের হবে এবং তা এক সময় আপনার কাজ হয়ে প্রতিষ্ঠিত হবে।
১৪. কাউকে অন্তত তিনবার সাহায্য না করা পর্যন্ত তার কাছে থেকে কোনো সাহায্য চাইবেন না।
১৫. জীবনে যা আশীর্বাদ পেয়েছেন তা নিয়ে হিসেব করবেন না।
১৬. জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতার শর্ত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া।
১৭. যতো সহজ-সরলই হোক না কেন, বুদ্ধিটা সিরিয়াসলি নিন।
১৮. নিজের শক্তি ও সামর্থ্যের একচোট বিকাশ ঘটানোর পর সেখানেই একটু স্থিত হোন।
১৯. যে মানুষগুলো চিন্তা করেন না তারা কিছু শোনেনও না।
২০. আপনার আরো অর্থের প্রয়োজন নেই। আপনার অর্থপূর্ণ কিছু আরো প্রয়োজন।
২. আপনি এবং আপনার পরিবারকে আগের চেয়ে একটু বেশি অর্থ সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং গড়ে তুলতে উৎসাহীত করুন।
৩. ভুলবোঝাবুঝি থেকে রেহাই পেতে মাঝে মধ্যে মহান হওয়ার চেয়ে সব সময়ের জন্য ভালো মন-মানসিকতা নিয়ে চলার চেষ্টা করুন।
৪. প্রচুর পড়ুন। কোনো কিছুই খুব দ্রুত আপনাকে জ্ঞানী করে তোলে না।
৫. যোগাযোগমাধ্যমে বিশ্ব যতো এগিয়ে যাবে, আপনার খ্যাতি ততো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। কেউ না দেখলেও সব সময় সোজা পথে কাজটি করুন।
৬. মনে রাখবেন, আপনি যা করার জন্য অর্থ দেবেন মানুষ তাই করবে। যা করতে বলবেন তা করবে না।
৭. নিজের সম্পর্কে আগের চেয়ে ভালো বোধ করলে যেমন ভালো লাগে, আগের চেয়ে আরেকটু বেশি বিনয়ী হলে তেমনই ভালো লাগবে।
৮. আপনার যেকোনো প্রশ্নের জবাব কারো না কারো জানা রয়েছে। ওই মানুষগুলোকে খুঁজুন।
৯. প্রতিদিনের অসাধ্য চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড়ানো মানেই আপনার অহংবোধ ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ। তবে এতে সামান্য মনযোগ ঢালুন। কারণ অতিরিক্ত সময় ব্যয় করলে তাতে নিজের সামর্থ্য কমে যাবে।
১০. প্রযুক্তি মাঝে মাঝে আপনার কষ্টের কারণ হয়ে উঠবে। অন্য সময় আবার এটি সাহায্য করবে। তবে বর্তমান সময়ে কী ঘটবে সে সম্পর্কে সজাগ থাকুন।
১১. যে জিনিসগুলো আর বেশিদিন কাজে লাগেব না তার প্রতি মায়া ত্যাগ করুন। এতে অন্যের সাহায্য হবে এবং এতে আপনারও ভালো লাগবে।
১২. কাউকে অপছন্দ করে মানে এই নয় যে ওই মানুষটি ভালো নয় বা ভুল পথে চলেন।
১৩. নিজের চিন্তাশীলতার বিষয়ে ধ্যান দিন। কারণ আপনার চিন্তাই শব্দ হয়ে বের হবে এবং তা এক সময় আপনার কাজ হয়ে প্রতিষ্ঠিত হবে।
১৪. কাউকে অন্তত তিনবার সাহায্য না করা পর্যন্ত তার কাছে থেকে কোনো সাহায্য চাইবেন না।
১৫. জীবনে যা আশীর্বাদ পেয়েছেন তা নিয়ে হিসেব করবেন না।
১৬. জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতার শর্ত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া।
১৭. যতো সহজ-সরলই হোক না কেন, বুদ্ধিটা সিরিয়াসলি নিন।
১৮. নিজের শক্তি ও সামর্থ্যের একচোট বিকাশ ঘটানোর পর সেখানেই একটু স্থিত হোন।
১৯. যে মানুষগুলো চিন্তা করেন না তারা কিছু শোনেনও না।
২০. আপনার আরো অর্থের প্রয়োজন নেই। আপনার অর্থপূর্ণ কিছু আরো প্রয়োজন।