ব্রাজিলের চিন্তায় শুধু ফুটবল নয়, ‘সেক্স ট্যুরিজম’ নিয়ে
বিশ্বকাপের আগেই চিন্তার ভাজ ব্রাজিলের কপালে। যথাসময় স্টেডিয়াম তৈরি হওয়া নিয়ে বেশ চিন্তিত ফিফা। যা ঘুম কেড়েছে ব্রাজিলেরও। সেই চিন্তায় নতুন আমদানি ‘সেক্স ট্যুরিজম’।
কীভাবে আয়ত্তে রাখবেন এই সেক্স ট্যুরিজমকে? কীভাবেই বা নিয়ন্ত্রনে রাখবেন ‘সেক্স ট্যুরিজম’-এর অকাঙ্খিত ঘটনাগুলিকে?
বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলে পা রাখতে চলেছে প্রায় ষাট লক্ষ বিদেশি। এই সংখ্যাই আপাতত ভাবিয়ে তুলেছে ব্রাজিল সরকারকে। কারণ দেহব্যবসায়ীদের কাছে আর্থিক উন্নয়নের চাবিকাঠিই হল এই ষাট লাখ বিদেশি।
এমনিতে বহু আগেই দেহ ব্যবসাকে সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ব্রাজিল। এবং দেখা গেছে কখনও কখনও এই স্বীকৃতি দান নেতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে। এমন ঘটনারও সাক্ষী থেকেছে ব্রাজিল, যেখানে কিশোরীদের অনিচ্ছা স্বত্বেও দেহ ব্যবসায় নিয়ে আসা হয়েছে। এর ফলে বহু শিশু মুখোমুখি হয়েছে যৌন নিপিড়নের।
তাই বিশ্বকাপের প্রাক্কালে নতুন ছকে দেশের আইনকে সাজানোর বন্দ্যোবস্ত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ব্রাজিল সরকার। বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলে আগত বিদেশিদের উদ্যেশে ‘চাইল্ড সেক্স’-এর বিরুদ্ধে নানা পোস্টার ক্যাম্পেনিংয়েরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে ব্রাজিলে। শুধু তাই নয়, এ ব্যাপারে ট্যাক্সি ড্রাইভারদের বিশেষ ট্রেনিং দেওয় হচ্ছে সরকারের পক্ষ