বিদায় উইন্ডোজ এক্সপি
মাইক্রোসফট আর উইন্ডোজ এক্সপি-তে নেই। কাজেই এর নিরাপত্তা ঠিকঠাক করা, সফটওয়্যার আপডেটসহ অন্যান্য টেকনিক্যাল বিষয়ে আর কোনো আপডেট দিবে না প্রতিষ্ঠানটি। গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য হলো, আগামী ৮ এপ্রিল থেকে উইন্ডোজ এক্সপির কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা আর দেখবে না কর্তৃপক্ষ। কাজেই ওই সময় থেকে এতে ম্যালওয়্যার আক্রমণের সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। যদিও বহু মানুষের ব্যক্তিগত এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহারে এখনো উইন্ডোজ এক্সপি রয়েছে।
এর আগেও মাইক্রোসফট সাবধান করেছিল যে তারা খুব শিগগিরই এক্সপির তদারকি বন্ধ করে দিবে। অথচ ক্লাউড সার্ভিসেস প্রোভাইডার ইভলভ আইপি এক জরিপে দেখেছে যে, তথ্য-প্রযুক্তির নীতি নির্ধারণ করেন এমন প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন এই এক্সপির প্রয়াণের কথা জানেন না।
এ ছাড়া এখন পর্যন্ত আমেরিকার ১৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠান তেরো বছর পুরোনো এই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছে। তাই ছোট-বড় সকল প্রতিষ্ঠান তাদের কম্পিউটারে ৮ এপ্রিলের আগে উইন্ডোজ এক্সপি বাদ দিয়ে অন্য উইন্ডোজ নিতে বলা হয়েছে।
কাজেই ৮ এপ্রিল থেকে এক্সপি ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার বিশ্বের হ্যাকারদের দারুণ লক্ষ্যে পরিণত হবে। তা ছাড়া ইভলভ আইপি’র প্রযুক্তি বিষয়ক প্রধান স্কট কিনকা বলেন, ওই সময়ের পর থেকে এক্সপি ব্যবহারকারীরা কোনো সমস্যায় পড়লে আর মাইক্রেসফটের কাছে থেকে কোনো সহায়তা পাওয়া যাবে না। এর ফলে এক্সপি ব্যবহার করা প্রতিটি কম্পিটারে প্রতিটি ম্যালওয়্যার আক্রমণের সম্ভাবনা সহজ হয়ে পড়বে।
এদিকে, উইন্ডোজ ৭ আসার পরও লাখ লাখ মানুষ এক্সপিকেই পছন্দ করছেন। উইন্ডোজ ৭ এর আপডেট আসার পর হ্যাকাররা একে নিয়ে গবেষণা চালিয়েছেন। উইন্ডোজ ৭ এর সঙ্গে এক্সপির যে বিষয়গুলোর মিল রয়েছে তার আদ্যোপান্ত হ্যাকারদের কাছে উন্মোচন হয়ে পড়বে হ্যাকারদের সঙ্গে।
গুগল এক্সপি ব্যবহারকারীদের জন্য তাদের ক্রোম ব্যবহারকারীদের ২০১৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। মোজিলা ফায়ার ফক্স এক্সপি উইন্ডোজে তাদের ব্রাউজার চালাতে দিবে ২০১৬ সালের এপ্রিল পর্যন্ত।
ইতিমধ্যে অনেক এক্সপি ব্যবহারকারী নানা সমস্যায় ভুগছেন। আর নতুন যেসব অপারেটিং সিস্টেম আসছে, সেগুলো আরো বেশি জটিল এবং কুটিল হচ্ছে। তাই এসব নতুন ফিচারের সঙ্গে সফটওয়্যারের একটি ইকোসিস্টেম চালু করা প্রয়োজন বলে মনে করেন ক্যালিফোর্নিয়ার ভিএমওয়্যার এর পরিচালক ভিক্টর থ্যু।
যদিও উইন্ডোজ ৭ সর্বাধুনিক ভার্সন নয়, তবুও এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করছেন অনেকে।
এর আগেও মাইক্রোসফট সাবধান করেছিল যে তারা খুব শিগগিরই এক্সপির তদারকি বন্ধ করে দিবে। অথচ ক্লাউড সার্ভিসেস প্রোভাইডার ইভলভ আইপি এক জরিপে দেখেছে যে, তথ্য-প্রযুক্তির নীতি নির্ধারণ করেন এমন প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন এই এক্সপির প্রয়াণের কথা জানেন না।
এ ছাড়া এখন পর্যন্ত আমেরিকার ১৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠান তেরো বছর পুরোনো এই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছে। তাই ছোট-বড় সকল প্রতিষ্ঠান তাদের কম্পিউটারে ৮ এপ্রিলের আগে উইন্ডোজ এক্সপি বাদ দিয়ে অন্য উইন্ডোজ নিতে বলা হয়েছে।
কাজেই ৮ এপ্রিল থেকে এক্সপি ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার বিশ্বের হ্যাকারদের দারুণ লক্ষ্যে পরিণত হবে। তা ছাড়া ইভলভ আইপি’র প্রযুক্তি বিষয়ক প্রধান স্কট কিনকা বলেন, ওই সময়ের পর থেকে এক্সপি ব্যবহারকারীরা কোনো সমস্যায় পড়লে আর মাইক্রেসফটের কাছে থেকে কোনো সহায়তা পাওয়া যাবে না। এর ফলে এক্সপি ব্যবহার করা প্রতিটি কম্পিটারে প্রতিটি ম্যালওয়্যার আক্রমণের সম্ভাবনা সহজ হয়ে পড়বে।
এদিকে, উইন্ডোজ ৭ আসার পরও লাখ লাখ মানুষ এক্সপিকেই পছন্দ করছেন। উইন্ডোজ ৭ এর আপডেট আসার পর হ্যাকাররা একে নিয়ে গবেষণা চালিয়েছেন। উইন্ডোজ ৭ এর সঙ্গে এক্সপির যে বিষয়গুলোর মিল রয়েছে তার আদ্যোপান্ত হ্যাকারদের কাছে উন্মোচন হয়ে পড়বে হ্যাকারদের সঙ্গে।
গুগল এক্সপি ব্যবহারকারীদের জন্য তাদের ক্রোম ব্যবহারকারীদের ২০১৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। মোজিলা ফায়ার ফক্স এক্সপি উইন্ডোজে তাদের ব্রাউজার চালাতে দিবে ২০১৬ সালের এপ্রিল পর্যন্ত।
ইতিমধ্যে অনেক এক্সপি ব্যবহারকারী নানা সমস্যায় ভুগছেন। আর নতুন যেসব অপারেটিং সিস্টেম আসছে, সেগুলো আরো বেশি জটিল এবং কুটিল হচ্ছে। তাই এসব নতুন ফিচারের সঙ্গে সফটওয়্যারের একটি ইকোসিস্টেম চালু করা প্রয়োজন বলে মনে করেন ক্যালিফোর্নিয়ার ভিএমওয়্যার এর পরিচালক ভিক্টর থ্যু।
যদিও উইন্ডোজ ৭ সর্বাধুনিক ভার্সন নয়, তবুও এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করছেন অনেকে।