দৈনিক ইনকিলাব অফিসে সিল গালা
দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকা অফিসে আইনশৃংখলা বাহিনীর অভিযান চালিয়েছে। প্রত্রিকাটির সম্পাদক এ, এম এম বাহাউদ্দিন, প্রকাশক, প্রধান বার্তা সম্পাদক ও এক প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচার করায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ও সংযুক্ত দণ্ডবিধির কয়েকটি ধারায় ওয়ারী থানায় মামলা দায়ের করার পর এ অভিযান চলে। পুলিশ ও মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একাধিক টিম রাতে এ অভিযান চালায়। এ অভিযানে পত্রিকার কয়েকটি কম্পিউটার জব্ধ করে চারজনকে আটক করে আইনশৃংখলা বাহিনী।
মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান রাতে বলেন, ‘মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য প্রকাশ করে সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা করেছে এ পত্রিকাটি। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। তদনে্তর স্বার্থে পত্রিকাটির কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
তবে, দৈনিক ইনকিলাবের বিশেষ প্রতিনিধ সাখাওয়াত হোসেন বাদশা আজ রাতে বলেন, ‘সন্ধ্যার পর পর পুলিশের একাধিক টিম অফিসে এসে বিভিন্ন কম্পিউটার পরিক্ষার করে এবং কয়েকটি সিপিইউ জব্দ করে। বার্তা কক্ষসহ বিভিন্ন স্থানে তল্লাশিও চালায়। এক পর্যায়ে পত্রিকাটির উপ- বার্তা সম্পাদক, ডেপুটি চিফ রিপোর্টারসহ চারজনকে আটক করে নিয়ে যায়। গভীর রাত পর্যন্ত অফিসটিতে পুলিশের একাধিক টিম অবস্থান করে বিভিন্ন জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। এ পরিস্থিতিতে পত্রিকাটির প্রকাশনা ব্যহত হতে পারে বলে তিনি আশংকা প্রকাশ করেন।
জানা যায়, আজ ওয়ারী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়, দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার ওয়েব সাইট ও প্রকাশিত দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় ‘সাতক্ষীরায় যেৌথবাহিনীর অপারেশনে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তা’ শিরোনামে এক মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচারিত হয়। সংবাদে বলা হয় যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে সাতক্ষীরায় গনআন্দোলন দমাতে সরকার ভারতীয় বাহিনীকে অপারেশনে নামিয়েছে। আরও বলা হয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অনুমতি সাপেক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দিল্লীর কাছে এ সেনা সহায়তা চেয়ে চিঠি দেয়। এরই আলোকে গত ৫ ই জানুয়ারীর নির্বাচনের আগে সাতক্ষীরায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় অভিযান পরিচালিত হয়। যা সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রনোদিত এবং বিভ্রানি্তকর। এ ধরনের মিথ্যা সংবাদ প্রচারের ফলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি দেশে-বিদেশে চরম ভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। একই ভাবে দেশের আইন শৃংখলা বাহিনীরও ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। জনমনে দেশের সার্বভৌমত্ব সম্পর্কে সন্দেহের সৃষ্টি হয়।
মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান রাতে বলেন, ‘মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য প্রকাশ করে সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা করেছে এ পত্রিকাটি। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। তদনে্তর স্বার্থে পত্রিকাটির কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
তবে, দৈনিক ইনকিলাবের বিশেষ প্রতিনিধ সাখাওয়াত হোসেন বাদশা আজ রাতে বলেন, ‘সন্ধ্যার পর পর পুলিশের একাধিক টিম অফিসে এসে বিভিন্ন কম্পিউটার পরিক্ষার করে এবং কয়েকটি সিপিইউ জব্দ করে। বার্তা কক্ষসহ বিভিন্ন স্থানে তল্লাশিও চালায়। এক পর্যায়ে পত্রিকাটির উপ- বার্তা সম্পাদক, ডেপুটি চিফ রিপোর্টারসহ চারজনকে আটক করে নিয়ে যায়। গভীর রাত পর্যন্ত অফিসটিতে পুলিশের একাধিক টিম অবস্থান করে বিভিন্ন জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। এ পরিস্থিতিতে পত্রিকাটির প্রকাশনা ব্যহত হতে পারে বলে তিনি আশংকা প্রকাশ করেন।
জানা যায়, আজ ওয়ারী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়, দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার ওয়েব সাইট ও প্রকাশিত দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় ‘সাতক্ষীরায় যেৌথবাহিনীর অপারেশনে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তা’ শিরোনামে এক মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রচারিত হয়। সংবাদে বলা হয় যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে সাতক্ষীরায় গনআন্দোলন দমাতে সরকার ভারতীয় বাহিনীকে অপারেশনে নামিয়েছে। আরও বলা হয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অনুমতি সাপেক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দিল্লীর কাছে এ সেনা সহায়তা চেয়ে চিঠি দেয়। এরই আলোকে গত ৫ ই জানুয়ারীর নির্বাচনের আগে সাতক্ষীরায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় অভিযান পরিচালিত হয়। যা সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্দেশ্য প্রনোদিত এবং বিভ্রানি্তকর। এ ধরনের মিথ্যা সংবাদ প্রচারের ফলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি দেশে-বিদেশে চরম ভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। একই ভাবে দেশের আইন শৃংখলা বাহিনীরও ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। জনমনে দেশের সার্বভৌমত্ব সম্পর্কে সন্দেহের সৃষ্টি হয়।