শুরু হচ্ছে অপরাধীদের ডাটাবেইজ তৈরির কাজ
পরিচয় গোপন করে বা নানা কৌশলে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে একই অপরাধীর বারবার অপরাধ করে যাওয়া বন্ধে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কোনো অপরাধী একবার আটক হলে তাদের পারিবারিক পরিচিতি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, শরীরের বিশেষ ধরনের চিহ্ন, চোখের মণিসহ নানা বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করে রাখা হবে। এ জন্য অপরাধীদের ডাটাবেইজ তৈরি হচ্ছে। একজন অপরাধীর প্রায় দেড় শ তথ্য রাখা থাকবে ওই ডাটাবেইজে। এ ছাড়া জঙ্গিদের তথ্যসংবলিত ডাটাবেইজ তৈরিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারা সূত্র জানায়, সারা দেশে থাকা ৬৮টি কারাগারের প্রায় ৭০ হাজার বন্দির তথ্য রাখা হবে ডাটাবেইজটিতে। এর আগে ৪০ হাজার জনের তথ্য নিয়ে ‘ক্রিমিনাল ডাটাবেইজ’ তৈরি করেছে র্যাব। পাঁচ লাখ অপরাধীর তথ্য সংরক্ষণ করার উপযোগী করে এই ডাটাবেইজ তৈরি করা হচ্ছে। ৭০ হাজার বন্দির তথ্য রাখা ডাটাবেইজের নাম দেওয়া হয়েছে ‘র্যাব-প্রিজন ইনমেট ডাটাবেইজ’। যার সঙ্গে আগে র্যাবের তৈরি করা ৪০ হাজার অপরাধীর ডাটাবেইজও যুক্ত হবে। র্যাব ও কারা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।