মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকা
আপনি কি সারাক্ষণ নানা কাজে ব্যস্ত দিন পার করেন? দম ফেলার ফুসরতই পান না? তাহলে জেনে রাখুন, আপনার মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করছেন আপনি। এতে বাস্তবে আপনার কর্মস্পৃহা ও সৃজনশীলতাও নষ্ট হচ্ছে। সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের সম্প্রতি প্রকাশিত একটি নিবন্ধ অনুসারে মানুষের কাজের ক্ষেত্রে ক্রমাগত ব্যস্ত থাকার কারণে শারীরিক নানা ক্ষতি হচ্ছে। এ ছাড়াও এতে কমে যাচ্ছে উৎপাদনশীলতা।
এ অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারে ব্যস্ততার মাঝেও সামান্য পরিমাণে ঘুম। ঘুমের ফলে মানুষের কর্মোদ্যম বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্কের বিশ্রাম হয়।
নিউ ইয়র্ক টাইমস-এ ইভ ফেয়ারব্যাংক্স লিখেছেন, ‘আমরা বেশি ঘুমাতে চাই কারণ আমরা ঘুমের দাম দেই উৎপাদনশীলতার জন্য।’
ঘুম ছাড়াও কর্মব্যস্ততার মাঝে কিছু সময় বিশ্রাম নেওয়ার কথা উল্লেখ করছেন বিশেষজ্ঞরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণা রিপোর্টেও বিষয়টি উঠে এসেছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত ‘হোয়াই ইওর ব্রেন নিডস মোর ডাউনটাইম’ শিরোনামের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘বিশ্রাম বা অলস সময় বিষয়টি মস্তিষ্কের অনেক গুরুত্বপূর্ণ মানসিক প্রক্রিয়ায় দরকার হয়। এ সময়টি মস্তিষ্কের মনযোগ ও উৎসাহের বিষয়গুলো সংরক্ষণ করে। এটি উৎপাদনশীলতা ও সৃজনশীলতায় উৎসাহ দেয় এবং দৈনন্দিন জীবনে আমাদের সর্বোচ্চ কৃতিত্ব ও স্থিতিশীল মস্তিষ্ক তৈরিতে সাহায্য করে।’
নিউ ইয়র্ক টাইমস-এ ইভ ফেয়ারব্যাংক্স লিখেছেন, ‘আমরা বেশি ঘুমাতে চাই কারণ আমরা ঘুমের দাম দেই উৎপাদনশীলতার জন্য।’
ঘুম ছাড়াও কর্মব্যস্ততার মাঝে কিছু সময় বিশ্রাম নেওয়ার কথা উল্লেখ করছেন বিশেষজ্ঞরা। সাম্প্রতিক এক গবেষণা রিপোর্টেও বিষয়টি উঠে এসেছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত ‘হোয়াই ইওর ব্রেন নিডস মোর ডাউনটাইম’ শিরোনামের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘বিশ্রাম বা অলস সময় বিষয়টি মস্তিষ্কের অনেক গুরুত্বপূর্ণ মানসিক প্রক্রিয়ায় দরকার হয়। এ সময়টি মস্তিষ্কের মনযোগ ও উৎসাহের বিষয়গুলো সংরক্ষণ করে। এটি উৎপাদনশীলতা ও সৃজনশীলতায় উৎসাহ দেয় এবং দৈনন্দিন জীবনে আমাদের সর্বোচ্চ কৃতিত্ব ও স্থিতিশীল মস্তিষ্ক তৈরিতে সাহায্য করে।’