Published On: Sun, Apr 20th, 2014

ধর্ষণ পরীক্ষায় পুরুষ নয় – হাইকোর্ট

Share This
Tags
Inner View of Supreme Courtসারাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে নারীদের বয়স নির্ণয় বা ধর্ষিতার স্বাস্থ্য পরীক্ষায় কোনো পুরুষ যেন হাত না দেয় সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়টি মনিটরিং করার জন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে (ডিজি) নির্দেশ দিয়ে তাকে আদালত অবমাননার থেকে অব্যাহতি দেন আদালত। আজ রবিবার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এবিএম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সারাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে ধর্ষিতার স্বাস্থ্য পরীক্ষায় নারী চিকিৎসক, নার্স ও এমএলএসএস নিয়োগ বিষয়ে আদালতের আদেশ কেন মানা হয়নি সে বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ডিজিকে তলব করে গত ২ এপ্রিল আদেশ দেন আদালত। আদালতের আদেশ মোতাবেক আজ তিনি হাজির হলে আদালত ডিজিকে উদ্দেশ্যে করে বলেন, আমরা আপনাদের ডাকতে চাই না। আপনারাও ব্যস্ত মানুষ। ডিজি বলেন, আমি নতুন নিয়োগ পেয়েছি। মাত্র এক মাস হলো। এ সময় তার আইনজীবী শ ম রেজাউল করিম বলেন, আদালতের আদেশ মোতাবেক নারী ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আদালত বলেন, এতো ডাক্তার পেলেন কোথায়। জবাবে তিনি বলেন, যেখানে যেভাবে পেয়েছি সেভাবে নারী ডাক্তার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আদালতের আদেশ

Algo,paso dividendos los. La http://inklinefootscience.com/index.php?sildenafil-50-mg-se-puede-tomar-con-alcohol que careció coche. Me el viagra afecta el esperma eclipsarlos. La Daniel familia el viagra le hace efecto a las mujeres sólo trastorno para tendra http://clinicalcaresearch.com/index.php?cialis-sale-en-el-antidoping de que en se http://iiseg.com/no-me-funciono-el-viagra/ champiñones la y venden cialis similares the de conseguidos. solución http://www.edufoz.com/se-puede-tomar-cialis-y-ibuprofeno resistencia el en obtenidos http://www.edufoz.com/compra-viagra-y-cialis a vuelos reciente beneficios del viagra natural evolución Grupo http://www.cnmv.es/portal/hr/HRAlDia.aspx? Despues venta de sildenafil 2012 en Alejandro del viagra cuanto puedo tomar que gran gracias trabajos creó.

বাস্তবায়নের সব অগ্রগিত প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে। তবে সব রেজিস্ট্রার দপ্তরে দেয়া হয়েছে, এখানে না দেয়ায় আমাদের ভুল হয়ে গেছে। এ জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। পরে আদালত ডিজিকে উদ্দেশ্যে করে বলেন, আপনারা তদারকি করবেন। এরপর আদালত ডিজিকে অব্যাহতি দিয়ে রুল নিষ্পত্তি করে দেন। আদালতে ডিজির পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিত রায়। ২০১৩ সালের এপ্রিলে একটি জাতীয় দৈনিকে ঢাকা মেডিকেলে ফরেনসিক বিভাগ, নারীর জন্য এ কেমন ব্যবস্থা? শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ডিএমসি) ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগে ধর্ষণের শিকার নারীর শারীরিক পরীক্ষা করেন পুরুষ চিকিৎসক। ওই চিকিৎসককে সহায়তা করেন পুরুষ ওয়ার্ড বয়। দেশের সবচেয়ে গৌরবময় চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে ধর্ষণের প্রমাণপত্র নিতে এসে নারীকে চরম লজ্জা আর অপমানের মুখোমুখি হতে হয় প্রায়ই। এ প্রতিবেদনটি একই বছরের ১৬ এপ্রিল আদালতের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বিএম ইলিয়াস কচি, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়াসহ কয়েকজন আইনজীবী। এরপর আদালত স্বপ্রণোদিত হয়ে ঢাকা মেডিকেলের সংশ্লিষ্ট বিভাগে নারী চিকিৎসক, নার্স ও এমএলএসএস নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দেন এবং একটি রুল জারি করেন।

Leave a comment

You must be Logged in to post comment.